Pages

বৃহস্পতিবার, ১৯ জানুয়ারী, ২০১২

}} মাইক্রোফোন এখন ঘরে বসেই তৈরি করুন !! মাত্র ৫৳-১৫৳ !!! Homemade Microphone ? {{

By

মাত্র ৫৳ থেকে ১৫৳ তৈরি করুন মাইক্রোফোন !!! আপনার অব্যাবহৃত জিনিস থেকে !!!!
পোস্টটি দেখেছেনঃ 913
দেখুন.... পড়ুন....










যারা আমার পোষ্ট‌ প্রথম পড়ছেন তাদের অনুরোধ করব এই সিরিজের আগের পোষ্টটি নিচের লিংক থেকে পড়ে তারপর শুরু করুন।
Click Here



সবাই’কে সালাম জানিয়ে আজকের পোষ্টটি শুরু হল।
আগের পোষ্টে আমি সচিত্র দেখিয়েছিলাম যে কিভাবে কম্পিউটারের মাধ্যমে সরাসরি (Live) আপনার Voice অ্যাম্প্লিফাই করা যায় অথাৎ কম্পিউটার দিয়ে আপনি আপনার আওয়াজ জোরেসোরে কিভাবে প্রকাশ করবেন। তো তখন কাজটি করতে মাইক্রোফোনের প্রয়োজন হয়েছিল।
অনেকেই হয়ত’বা এয়ারফোন/হেডফোন –কে মাইক্রোফোন হিসেবে বুঝে থাকেন।
আজকে মূল পোষ্টের বিস্তারিত লেখার আগে এই বিষয়টি পরিষ্কার করে দিতে চাই।
আমরা সচরাচর মোবাইল ফোনের গান শুনতে যে Accessorics -টি ব্যবহার করি (যেটি ফোনের সাথে পাই) সেটি সাধারনত হেডসেট (Headset) যাতে বিল্টইন (Built-in) মাইক্রোফোন থাকে যা আপনাকে Hands free Mode সুবিধাটি প্রদান করে (Automatic answer, Shuffling etc) ।
এয়ারফোন/হেডফোন যা-ই বলিনা’কেন, এগুলিতে শুধু শব্দ শোনা যায় অথাৎ তড়িৎ আকারের Sound Signal, শব্দ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়।
এতে Microphone থাকেনা যা শব্দকে তড়িৎ Signal -এ রূপান্তরিত করতে পারে।
প্রথম চিত্রে Microphone ও Headphone এর ছবি দেয়া হয়েছে। এগুলো প্রফেশনাল কাজের জন্য। আমাদের আপাতত এমন Heavy জিনিসের প্রয়জন নাই।
তাই বলে’কি আমাদের ছোটখাট কাজ থেমে থাকবে?
মোটেই না। মাইক্রোফোন আপনার ঘরেই পড়ে আছে শুধু আপনি চিনতে পারছেন না !!!
দেখুন তো, আপনার টেবিলের কোনায় কিংবা ঘরের কোথাও পুরোন হেডসেট-টি পরে আছে কি’না।
না থাকলেও অসুবিধা নাই। পোষ্টটি ভালকরে পড়লেই জানতে পারবেন কি করে ঘরে বসেই বানিয়ে ফেলতে পারেন আপনারই কম্পিউটারের Microphone.
অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি মাত্র ৫৳ থেকে ১৫ টাকায় !!!
** এখান থেকে মনযোগ সহকারে পরুন।
এই পোষ্টটি সাধারন পোষ্টের মত নয় যে শুয়ে-বসে ব্রাউজ করে দেখবেন। এটি প্রাকটিক্যাল । ভালকরে বুঝে তারপর ট্রাই করবেন।
না’হলে কমেন্ট করে জেনে নিবেন।
অনেক কিছু খুঁটিনাটি মনে নাও থাকতে পারে। আপনার প্রশ্ন‌ পড়লে হয়ত মনে আসবে। তাৎক্ষনিক লেখা আপডেট অথবা কমেন্টের মাধ্যমে সমস্যা-সমাধান করার চেষ্টা করব।
এখান থেকে ওয়ার্ডে লেখা ফাইলটি ডাউনলোড করেও পড়তে পারেন যদি সময় দিয়ে নেটে থেকে পড়তে সমস্যা হয়।
20 Second Wait Please
ছোটদের প্রতি অনুরোধ, নতুন জানার আশায় এটি করার আগে বড় কোন ব্যক্তিকে সাথে নিয়ে নিও যে তোমাকে সাপোর্ট করবে।
এটি তেমন কঠিন নয় তবে হার্ডওয়্যারের কাজ সব সময় সাবধানে করাই ভাল।
## ঘরে মাইক্রোফোন তৈরিতে যে সকল যন্ত্রপাতি প্রয়জনঃ
1.)   একটি মোবাইল ফোনের হেডসেট।
না থাকলে বাজার থেকে অল্প দামের চায়না Headset কিনে নিতে পারেন। ৮০ থেকে ১৮০ টাকার মধ্যে হয়ে যাবে। তবে খুচরো যন্ত্রাংশের দোকানে যাবেন। না’হলে মোবাইলের দোকানে গলাকাটা দাম চাইবে। কেনার আগে ছবিটি দেখে নিন।
Headset








2.)     2-টি Stereo Jack.
তবে শুধু মাইক্রোফোনের জন্য একটি হলেই হবে। প্রতি পিস ৫৳ করে পড়বে। ছবি : নীচে দেখুন।
Jack








3.)   একজোড়া (Pair)-এর ২ গজ তার।–> ২×২=৪ গজ
প্রতিগজ ১ টাকা করে পড়বে।
তবে 1 Pair এর চীকন তার Use করলে PC –তে ভাল Sound পাবেন না।
যদি নতুন Headset কেনেন বা আপনার হেডসেটের তার ভাল থাকে, তবে (তার) কেনার প্রয়জন নেই।
4.)   ঝালাই করার Soldering Iron.
40 থেকে ৮০ টাকায় পাবেন। না’থাকলে নিকটস্থ রিপেয়ারিংয়ের দোকানে দেখিয়ে দিলে ওরাই করে দিবে।
তবে সূক্ষ‌ ছোটখাটো কাজ বিধায় অনেকে নাও জানতে পারে। তাই কোথায় জোড়া লাগাতে হবে তা, আপনি দেখিয়ে দেবেন। নীচের লেখা পড়তে থাকেন, বুঝতে পারবেন।
5.)   অন্যান্য সরঞ্জাম (যেমন: স্ক‌চটেপ, ব্লেড, কাঁচি ইত্যাদি) যা আমাদের ঘরেই সাধারনত থাকে।
## কিভাবে শুরু করবেনঃ (কার্যপদ্ধতি)
1.)   আপনার হেডসেটের চওড়া অংশটি, যেখানে Mic রয়েছে সেটি খোলার চেষ্টা করুন।
i.)   খুলতে পাড়লে Mic এর সাথে কোন দুটি তারের সংযোগ দেয়া, সেটি দেখুন ও মনে রাখুন। (চিত্র দ্রষ্টব্য)
Mic
Mic Real








ii.)   খুলতে না পাড়লে ঘাবড়াবেন না। নীচের লেখা পড়তে থাকুন।
2.)   এই অংশে ধরে নিলাম আপনি Mic পিসটি খুলতে ব্যার্থ হয়েছেন। এখন আপনাকে কিছু তথ্য জানতে হবে।
সাধারনত, প্রত্যেক মোবাইল প্রস্ত‌তকারক প্রতিষ্ঠানের স্বীয় স্বার্থ রক্ষার জন্য একটি আন্তর্যাতিক নীতিমালা অনুসরন করতে হয়। এই নীতিমালা অনুসারে কম্পানীগুলোর মোবাইল ফোন/যন্ত্রাংশ উৎপাদন ও বাজারযাতকরন করতে হয়। কম্পানীগুলোর নিজেদের ভিতরেও এমন চুক্তি থাকে।(না হলে ইঞ্জিনিয়ার/টেকনিশিয়ান-এদের মাথা খারাপ হয়ে যেত J)
তো সেই অনুযায়ী Mic এর ক্ষেত্রে RED এবং GREEN Color এর তার যুক্তকরার নিয়ম।
তবে কিছু কিছু সৃজনশীল কম্পানী, যাদের এই বিষয়ে বিষদ ধারনা আছে বা নিজস্ব প্রযুক্তিবিদ আছে, তারা নিজেদের মত করে যন্ত্রের সেটিংস দেয় (কোন কোন ক্ষেত্রে নিজেদের উদ্ভাবিত যন্ত্র লাগায়)।
যেমন ধরুন রাশিয়ান, জার্মান, কোরিয়ান কিছু কম্পানীর তৈরি করা যন্ত্রের কানেকশনের প্যাটার্ন- China কম্পানী হতে ভিন্ন‌। এমনই Connection Pattern যে এইসব সেট আমাদের দেশের টেকনিশিয়ানদের সারাতে দিলে বেশিরভাগই একদিন রেখে ফেরত দেবে অথবা আপনাকে ঘুরাবে।
আমাদের দেশে অবশ্য তেমন কম্পানী নেই। (Walton Mobile না’দেখেই বললাম।) তাই লাল ও সবুজ তার দুটিকে Mic কানেকশন হিসেবে ধরে পরের কাজ গুলো সম্পন্ন করুন।
মনে রাখার সুবিধার জন্য বাংলাদেশের পতাকার রং-এর সাথে তারের রং মিলিয়ে মনে রাখতে পারেন।
3.)   Jack এর গোড়া থেকে (কিছু রেখে) কাটলে তার দেখতে পাবেন। লাল ও সবুজ ছাড়া তামাটে রং এর নিউট্রাল, নীল Left, Pink Right, Black সহ বিভিন্ন তার সিরিজ ও সমান্তরালে সংযুক্ত‌।
এখানে শুধু মাইক্রোফোনের জন্য লাল ও সবুজ রেখে (Mic পিসটি খুলতে পারলে আপনার ক্ষেত্রে যে তার) বাকীগুলো টেপ দিয়ে পৃথক করুন। যদি শুধু মাইক্রোফোন বানাতে চান তবে বাকী তারগুলো নিয়ে চিন্তা না করলেও চলবে।
তবে, আপনার সাউন্ড ভলিউম সুইচ, হেডপিস ইত্যাদি যা মোবাইলে সক্রিয় ছিল তা PC-তে নিস্ক্রিয় হয়ে যাবে। (চিত্র দ্রষ্টব্য)
Wire









4.)   মাইক্রোফোনের সাথে কম্পিউটারের জন্য একত্রে হেডফোন যুক্ত করতে চাইলে ২টি জ্যাকের একটিতে Stereo তারগুলির Connection দিন। আমার মনেহয় এটি সবাই জানে। সুতরাং এটার বিস্তারিত আজ থাক।
সব কাজ প্রায় শেষ। আপনার হেডসেটে যেহেতু একটি mic থাকে, তাই Balance করার জন্য Jack এর দু’প্রান্ত‌ চিত্র অনুযায়ী যুক্ত করে দিন। চিত্র মত লাল ও সবুজ রং এর তার দুটি অথবা আপনার ক্ষেত্রে যেটি –তা Jack এর সাথে যুক্ত‌ করুন।
Mic এর কানেকশন অনেকটা Resister- এর মত। +/- এর ঝামেলা নেই। শুধু দু’প্রান্ত Connect করলেই চলবে।

Connection











ব্যাস, তৈরি হয়ে গেল আপনার হোমমেড মাইক্রোফোন।
কম্পিউটারে কানেক্ট করুন এবং কথা বলুন Face Book, Skype, Yahoo, Google Talk… ইত্যাদিতে একেবারে Live.. ..
একটি জরূরী কথা, Jack এর কাভার আগে তারের ভিতরে ঢুকিয়ে নেবেন। না হলে তার জোড়া দিয়ে আবার খুলতে হতে পারে।
এবার একটা গোপন কথা বলি। সেটি হল আপনি চাইলে এত কষ্ট‌ না করে মাত্র ২৫০৳ থেকে ৯০০ টাকার মধ্যে Ready-made Headset কিনতে পারেন আপনার PC –র জন্য।
Bluetooth Headset পাবেন 700 থেকে 2000 টাকার মধ্যে।
তবে এই যে শিখলেন, তাই দিয়ে তৈরি করা জিনিসের মজাই পাবেন আলাদা।
আর নষ্ট‌ হেডসেট গুলো, যা আমরা না জেনে ফেলে দেই- সেগুলো থাকলে তো টাকাও বাঁচল (মাত্র ৫৳-১৫৳ মধ্যে কাজ শেষ) একসাথে মজাও হল।
আপনাদের সুবিধার্থে নীচে Diagram দিলাম।
Headset

Diagram



















এই সিরিজের ২য় পোষ্ট ছিল এটি। ৩য় পোষ্ট সম্পর্কে কোন নিশ্চয়তা নাই। কারন সেই পোষ্টে Software, Firmware, Driver –ইত্যাদির সচিত্র বর্ণনা দেয়ার ইচ্ছা যাতেকরে নতুনরা পরাশোনার পাশাপাশি এবিষয়ে দক্ষ‌ হয়।
আর নতুন যাদের নিজের ব্যান্ড তৈরির ইচ্ছা, তারা তাদের আশার পথে একধাপ এগিয়ে যায়।
কিন্তু প্রফেশনাল সফটওয়্যারের বেশিরভাগ ডলার/ইউরো দিয়ে কিনতে হয় যা আমাদের মত দেশের খুব কম সংক্ষক লোকজনের পক্ষে সম্ভ‌ব।
তাই চেষ্টা করছি Soft গুলোর Crack তৈরি করার। আবার ঝামেলার কারনে হয়তো পারব কি’না জানিনা।
কেউ পারলে পোষ্ট করবেন আশারাখি।
আপাতত এখন PC নিয়ন্ত্রন এবং Microphone তৈরি শিখে গেলেন।
এরপর কিছু Free Recording Tools Install করে কাজ করতে পারেন। বানাতে পারেন বিভিন্ন টেম্প টোন।
Recording Tools এর মধ্যে Cool Record Edit, Magic Mp3 Editing Tool etc.. ব্যবহার করে দেখতে পারেন।
Vocal -এ ষ্টেরিয় ইফেক্ট আনতে একই নিয়মে দ্বিতীয় মাইক্রোফোন বানিয়ে কানেক্ট করেন ।
ইনসট্রুমেন্টের কেনার সময় সফট্ গুলি Disc-এ দেওয়ার কথা।
না’থাকলে Google –এ সার্চ করে দেখতে পারেন।
অনেকগুলো প্লাগ এন্ড প্লে। সেগুলোতে তাই বাড়তি ঝামেলা নাই। আপনার Windows সেগুলোকে হ্যান্ডেল করতে পারবে।
No more today. ফিরব আবার ইন্শাআল্লাহ্ নতুন কিছু নিয়ে। ততক্ষন পর্যন্ত‌ ভাল থাকবেন আর আমার জন্য দোয়া করবেন।
–ধন্যবাদান্তে Nabil boss

শনিবার, ১৪ জানুয়ারী, ২০১২

নতুন বছরে বদলে ফেলুন কম্পিউটারের Hard Disk Drive-এর ব্যাকগ্রাউন্ড

‘‘আস্সলামুআলাইকুম’’
Wish You Happy New English Year.আজকে আপনাদের সাথে নতুন একটি বিষয় শেয়ার করব। জানা আছে কি’না জানিনা তবে আপনি যদি মনে করেন, আপনার কম্পিউটারের হার্ডডিস্কের ড্রাইভগুলো Open করে ড্রাইভে থাকা ফোল্ডারগুলোর পেছনে, ব্যাকগ্রাউন্ড‌ হিসেবে দেখবেন আপনারই পছন্দের কোন ছবি তবে তা করতে পারেন সহজেই Notepad-এর ছোট্ট‌ একটি প্রোগ্রামের সাহায্যে।
এজন্য আপনাকে Notepad Open করে নীচের সংকেতটি লিখতে হবে।
[ExtShellFolderViews]
{BE098140-A513-11D0-A3A4-00C04FD706EC}={BE098140-A513-11D0-A3A4-00C04FD706EC}
[{BE098140-A513-11D0-A3A4-00C04FD706EC}]
Attributes=1
IconArea_Image=Turjo\Background.jpg
এখন, ৫ লাইনের এই প্রোগ্রাম File-টি desktop.ini নামে Save করুন।
Documents-এ Save করতে অসুবিধা হলে, ডেস্কটপেই Save করতে পারেন। কারন, My Documents-এ একই নামে অন্য একটি ফাইল থাকার কথা।
এবারে, আপনি আপনার কম্পিউটারের প্রত্যেকটি ড্রাইভে (ফোল্ডারে নয়) desktop.ini নামের ফাইলটি Copy করুন এবং একই Drive গুলিতে Turjo নামের একটি ফোল্ডার তৈরি করুন।
এখন, আপনি যে ছবি আপনার Drive গুলোর ব্যাকগ্রাউন্ড‌ হিসেবে দেখতে চান তা jpg ফরম্যাটে নিয়ে Background (Extention সহ Background.jpg ) নাম দিয়ে Turjo নামের ফোল্ডারে Save করুন।
আপনার Refresh দেয়ার অপেক্ষা মাত্র। রিফ্রেস করার সাথে সাথে আপনি আপনার পছন্দের ছবিটি ড্রাইভের ব্যাকগ্রাউন্ড‌ হিসেবে দেখতে পাবেন।
উক্ত‌ ফোল্ডারে যে ছবি রাখবেন, তাই Background ইমেজ হিসেবে Show হবে।
তবে উক্ত‌ ছবিটি আপনার কম্পিউটারের Resolution অনুযায়ী হলে ভাল হয়। (যেমন:1724×768)
আপনার কম্পিউটারে মনিটরের Resolution জানতে হলে Desktop -এর ফাঁকা স্থানে ডান ক্লিক করে Properties –এ গিয়ে Settings ট্যাবে ক্লিক করে বা’দিকের নীচে লক্ষ করুন।
আর হ্যা, হালকা ধরনের ছবি সিলেক্ট‌ করবেন। নয়তো অন্যান্য Folder –এর নাম পড়তে অসুবিধা হতে পারে।
চাইলে ছবি ও Folder-এর নাম পরিবর্তন করতে পারেন। সেক্ষেত্রে, Notepad Program-এ সংশ্লিষ্ট‌ অংশটুকু পরিবর্তন করতে হবে।
তো আর বেশিকিছু নয়। নতুন বছরের শুভকামনায় আমি তুর্য বিদায় নিচ্ছি।-আল্লাহ্হাফেয
The End
Stay With Us

এখন ফেসবুক থেকেই আপনার বন্ধুর মোবাইল এ ফ্রি এসএমএস পাঠান!!!










সবাইকে সালাম জানিয়ে শুরু করছি আমার ২য় ব্লগ।কাল রাত থেকেই এখানে প্রচুর কুয়াশা এবং ঠাণ্ডা তাই বিছানা ছেরে উঠতেই মন চাইছিল না কিন্তু প্রথম ব্লগ টি থেকে আপনাদের প্রত্যাশার চেয়েও বেশি উৎসাহ পাওয়া তে হাজির হয়ে গেলাম আমার ২য় ব্লগ টি নিয়ে।আমার প্রথম ব্লগ টি ফেসবুক এর উপরে ছিল এবং আপনারা শিরনাম দেখেই বুঝে গিয়েছেন এইবার ও টার বেতিক্রম হচ্ছে না। তবে ব্লগ টি শুরু করার আগেই আপনাদের সবাইকে একটা ধন্যবাদ জানাচ্ছি আমার প্রথম ব্লগ টি আমাকে উৎসাহ দেয়ার জন্য।আপনাদের উৎসাহ ছাড়া হয়ত আমি ২য় ব্লগ টি লেখার প্রেরনাই পেতাম না।তবে চলুন আর কথা না বারিয়ে কাজে চলে যাই।
আমার প্রথম ব্লগ টি ফেসবুক এর উপরে ছিল এবং আপনারা শিরনাম দেখেই বুঝে গিয়েছেন এইবার ও টার বেতিক্রম হচ্ছে না। ইন্টারনেট থেকে ফ্রি এসএমএস পাঠানোর জন্য আমরা আনেক ওয়েবসাইট ব্যাবহার করে থাকি এবং তাতে আনেক বিরম্বনার মধ্যেও পরে থাকি কারন তাঁদের কোন টা দিয়ে হয়ত ম্যাসেজ ডেলিভার্দ হয় আবার কোন টা দিয়ে হয়না।তবে ওইসব নিয়ে এখন কথা বারাব না।আচ্ছা একবার ভেবে দেখুন তো কেমন হয় যদি আপনি আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকেই আপনার অথবা আপনার বন্ধুর মোবাইল এ এস এম এস পাঠাতে পারেন?হা এখন এটাই সত্যি সামাজিক যোগাযোগের সবচেয়ে বড় ওয়েবসাইট ফেসবুক থেকে এখন চাইলেই আমরা ফ্রি এস এম এস ও পাঠাতে পারি একটি অ্যাপ্লিকেশন এর সাহায্যে যার নাম dodo text sms এই অ্যাপ্লিকেশন টা সম্পর্কে হয়ত আনেকেই আগে যেনে থাকতে পারেন তবে যারা জানেন না তাঁদের জন্যই আমার এই পোস্ট।
১.http://apps.facebook.com/chatsms/ এই লিঙ্ক থেকে প্রথমে অ্যাপ্লিকেশন টি ওপেন করুন।


উপরের ছবি টার মত আসলে Allow বাটন এ ক্লিক করুন।এবার অ্যাপ্লিকেশন টি ওপেন হলে কান্ট্রি এর স্থলে Bangladesh দিন এবং মোবাইল নাম্বার এর স্থলে দেকবেন কান্ট্রি কোড আগে থেকেই দেয়া আছে তাই আপনি শুধু মোবাইল নাম্বার টা টাইপ করবেন যেমন ধরুন-১৯২১২৪২৭৭২।এরপর সেন্ড অপশন এ ক্লিক করলেই ম্যাসেজ টি আপনার কাঙ্খিত নাম্বার এ দেলিভার্দ হয়ে যাবে তবে আপনাকে একটি ম্যাসেজে সর্বচ্চ ১০০ অক্ষর ব্যাবহার করতে পারবেন এবং হা ম্যাসেজ টি সেন্ড দেয়ার পর আপনাকে নিছের বক্স এর মত ম্যাসেজ দেখাতে পারে।
এর কারন হচ্ছে আমাদের দেশ এর সাথে এই সুবিধা টি যায় না।কিন্তু আপনি না ঘাবরিয়ে নির্দিধায় ok বাটন এ কিল্ক করুন এবং দেখুন আপনার এস এম এস টি পৌঁছে গিয়েছে! তবে আমি ১০০% নিশ্চয়তা দিতে পারছি না যে আপনি যতগুলো এস এম এস পাঠাবেন তার সবগুলই ডেলিভার্ড হবে কারন আমি এই অ্যাপ্লিকেশন টা ব্যাবহার করে ৩ টা এস এম এস পাথিয়েছি এবং তাঁদের মাঝে ২ টা ডেলিভার্ড হয়েছে তাই হয়ত আনেকে ভাবছেন ১০০ ভাগ নিশ্চিত না হয়ে এই ব্লগ টা লেখা ঠিক হয়নি মুলত এই ব্লগ টা লেখার উদ্দেশ্য হচ্ছে আপনাদের সাথে এই অ্যাপ্লিকেশন তার পরিচয় করিয়ে দেয়া তাই এতে করে যদি আপনারা কিঞ্চিৎ উপকৃতও হয়ে থাকেন তবেই আমার ভাবব আমার প্রচেষ্টা সার্থক হয়েছে।তবে আজ এই পর্যন্তই পরবর্তীতে চেষ্টা করব নতুন কোন ব্লগ নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হয়ার জন্য তার আগ পর্যন্ত সবাই সুস্থ থাকেন ভাল থাকেন এবং পিসি হেল্পলাইন এর সাথেই থাকেন।
ব্লগ টি ভাল লেগে থাকলে কমেন্ট এ জানাতে ভুলবেন না।ধন্যবাদ(-_

কীবোর্ড এর লাইটকে নাচিয়ে ছাড়ুন।(ফানি ট্রিক্স)

আজ একটি ফানি ট্রিক্স আপনাদের উপহার দিবো। অনেকে ডেক্সটপ ও অন্যান্য নিয়ে ফানি ট্রিক্স এই ব্লগে আপনাদের উপহার দিয়েছেন। আমি আজ আপনাদের দিবো কীবোর্ড এর লিড লাইটের ডিস্কো নাচের টিপস। হা বেশ মজা পাবেন এবং বন্ধুদের কে টিপসটি শেয়ার করে দিতে পারেন। এই জন্য আপনাকে যা যা করতে হবে নিচে দেখে নিন।
১. প্রথমে ডেস্কটপে রাইট ক্লিক করে notepad ওপেন করুন এবং new->text document নিন। ঠিক নিচের চিত্রের মত।

২. এবার নিচের কোড টুকু হুবহু কপি করে notepad এ পেস্ট করুন।
Set wshShell =wscript.CreateObject("WScript.Shell")
do
wscript.sleep 100
wshshell.sendkeys "{CAPSLOCK}"
wshshell.sendkeys "{NUMLOCK}"
wshshell.sendkeys "{SCROLLLOCK}"
loop
৩. এবারে ফাইলটিকে সেভ করুন এই নামে disco.vbs
৪. এবারে ফাইলটিতে ডাবল ক্লিক করলেই দেখতে পাবেন কীবোর্ডের লাইট ডিস্কো নাচ শুরু করে দিয়েছে।
৫. কিভাবে এই নাচকে থামাবেন তা দেখে নেয়া যাক। টাস্কবারে ক্লিক দিয়ে task manager এ ক্লিক করুন ঠিক নিচের চিত্রের মত।
৬. এবারে wscript.exe সিলেক্ট করে  End Process এ ক্লিক করলেই নাচ থেমে যাবে। নিচের চিত্রটি দেখুন।
তো বন্ধুরা কেমন লাগলো? নিশ্চয় ভাল। আপনাদের ভাল লাগলে আমারও ভাল লাগবে।
ধন্যবাদ

মজার ও দরকারি ১১টি ফেসবুক অ্যাপ্লিকেশন


বর্তমান প্রজন্মের ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের জন্য ফেসবুক যেন এক অপরিহার্য অংশ। বন্ধু-বান্ধবদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে এবং জীবনের প্রতি মুহুর্ত শেয়ার করার জন্য ফেসবুক এখন সর্বাধিক জনপ্রিয়। একইভাবে মার্কেটিং ও প্রোমোশনের কাজেও ফেসবুকের ব্যাপক ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। তবে ফেসবুকের জনপ্রিয়তার অন্যতম কারণ এর বিশাল অ্যাপ্লিকেশন ভাণ্ডার। তৃতীয়পক্ষের ডেভেলপারদের তৈরি অ্যাপ্লিকেশনে ভরপুর ফেসবুক দুনিয়া, যা ব্যবহার করে অনেকেই অবসর সময় কাটিয়ে থাকেন।
নিচে ১১টি প্রয়োজনীয় এবং মজার ফেসবুক অ্যাপ্লিকেশনের ব্যাপারে আলোচনা করা হলো যেগুলো আপনার কাজে লাগতে পারে।
পিকনিক
পিকনিক হচ্ছে ব্রাউজার-বেজড ছবি সম্পাদনার অ্যাপ্লিকেশন। বলা বাহুল্য, এর আলাদা ওয়েবসাইটই রয়েছে। তবে ফেসবুক অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে আপনি আপনার ফেসবুক অ্যালবামের ছবিগুলো সহজেই সম্পাদনা করতে পারবেন।
এ্যাপ্লিকেশনটা ব্যবহার করতে এখানে ক্লিক করুন
সুপার পোক
ফেসবুকে পোক নামে একটি অপশন রয়েছে, যার মূল কাজ কোনো বন্ধুকে স্মরণ করা। সুপারপোক হচ্ছে সেই বিল্ট-ইন ফিচারেরই উন্নত রূপ। এর মাধ্যমে আপনি আপনার বন্ধুর ওয়ালেও প্রকাশ করতে পারবেন যে আপনি তাকে মিস করছেন বা তার কথা মনে পড়ছে।
এ্যাপ্লিকেশনটা ব্যবহার করতে এখানে ক্লিক করুন
অ্যাপিয়ার অফলাইন
যারা ফেসবুকে চ্যাট করে অভ্যস্ত, তাদের জন্য অসাধারণ একটি অ্যাপ্লিকেশন এটি। এর মাধ্যমে আপনি আপনার স্ট্যাটাস অফলাইনে রেখে দেখতে পারবেন আপনার বন্ধুদের মধ্যে কে কে অনলাইনে আছে। এছাড়াও আপনি অফলাইন মোডে বন্ধুদের সঙ্গে চ্যাটও করতে পারবেন। অধিক সংখ্যক বন্ধু থাকায় যারা ফেসবুক চ্যাটে লগইন করেন না, তাদের জন্য এটি একটি উপযুক্ত অ্যাপ্লিকেশন। উল্লেখ্য, ফেসবুক চ্যাটে ইনভিজিবল কোনো মোড নেই। আর তাই অফলাইন থেকেও বন্ধুদের সঙ্গে চ্যাট করার একমাত্র উপায় অ্যাপিয়ার অফলাইন অ্যাপ্লিকেশন।
এ্যাপ্লিকেশনটা ব্যবহার করতে এখানে ক্লিক করুন
লাস্ট ডট এফএম
মিউজিক ভালোবাসেন, ইন্টারনেটেও যাতায়াত আছে, অথচ লাস্ট ডট এফএম এর নাম শোনেননি এমন মানুষ হয়তো কমই খুঁজে পাওয়া যাবে। বলা হয়, লাস্ট ডট এফএম সর্বাধিক জনপ্রিয় ও বিখ্যাত মিউজিক্যাল সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট। লাস্ট ডট এফএম-এ যদি আপনি গান শুনে অভ্যস্ত হয়ে থাকেন তাহলে এই অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে আপনি লাস্ট ডট এফএম-এ আপনার কর্মকাণ্ড ও প্লে-লিস্ট বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করতে পারবেন।
এ্যাপ্লিকেশনটা ব্যবহার করতে এখানে ক্লিক করুন
ফ্লিক্সটার মুভিজ
লাস্ট ডট এফএম-এর মতোই, তবে এটি মিউজিক নয়, বরং মুভিভিত্তিক। মুভিপ্রেমীরা এই অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে বন্ধুদের সঙ্গে ফেভারিট মুভির তালিকা শেয়ার করতে পারবেন এবং কার কোন ধরনের মুভি পছন্দ এসব তুলনা করতে পারবেন।
এ্যাপ্লিকেশনটা ব্যবহার করতে এখানে ক্লিক করুন
ট্রু এজ টেস্ট
ট্রু এজ টেস্ট এমন একটি অ্যাপ্লিকেশন যা আপনার অভ্যাস এবং লাইফস্টাইলের উপর ভিত্তি করে আপনার শরীরের আসল বয়স বলে দিতে পারে। উল্লেখ্য, এগুলো সবই মজা করার জন্য বা ফান অ্যাপ্লিকেশন।
এ্যাপ্লিকেশনটা ব্যবহার করতে এখানে ক্লিক করুন
সুপার ওয়াল
সুপার পোকের মতোই সুপার ওয়াল ফেসবুকের বিল্ট-ইন ওয়ালের উন্নততর রূপ। এর মাধ্যমে আপনি বাড়তি কিছু সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।
এ্যাপ্লিকেশনটা ব্যবহার করতে এখানে ক্লিক করুন
পিং ডট এফএম
বর্তমান যুগে অধিকাংশ মানুষেরই একাধিক সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে একাউন্ট থেকে থাকে। আর তাই যেকোনো স্ট্যাটাস মেসেজ আপডেট করতে একাধিক সাইটে লগইন করার ঝামেলা পোহাতে হয়। এই ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতেই পিং ডট এফএম-এর উদ্ভব। এই সাইটটি ব্যবহার করে আপনি ফেসবুক, টুইটারসহ বেশকিছু সাইটে একযোগে স্ট্যাটাস আপডেট করতে পারবেন। আর পিং ডট এফএম-এর ফেসবুক অ্যাপ্লিকেশনটি ব্যবহার করলে আপনাকে পিং ডট এফএম-এর সাইটেও যেতে হবে না, ফেসবুকে বসেই আপনি আপনার সবগুলো সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে স্ট্যাটাস আপডেট করতে পারবেন। এতে করে আপনি নিশ্চিত করতে পারবেন যে, আপনার যেসব বন্ধুরা ফেসবুকে নেই, তারাও আপনার স্ট্যাটাস দেখতে পাচ্ছেন অন্যান্য সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে বসেই।
এ্যাপ্লিকেশনটা ব্যবহার করতে এখানে ক্লিক করুন
টপ ফ্রেন্ডস
ফ্রেন্ড লিস্ট বা বন্ধু তালিকার সবার সঙ্গে নিশ্চয়ই আপনার একইরকম সম্পর্ক নেই। আবার একইভাবে কিছু কিছু বন্ধু নিশ্চয়ই আপনার কাছে অন্যদের চেয়ে অনেক বেশি স্পেশাল। আপনার প্রোফাইলে তাদেরকে আলাদা করে তালিকাভুক্ত করতেই টপ ফ্রেন্ডস অ্যাপ্লিকেশন। এতে করে আপনি আপনার প্রোফাইলে টপ ফ্রেন্ডস নামে একটি উইজেট পাবেন যেখানে বিশেষ সেসব বন্ধুদের তালিকা ও ছবি প্রদর্শিত হবে।
এ্যাপ্লিকেশনটা ব্যবহার করতে এখানে ক্লিক করুন
এক্স মি
এক্স মি এমন একটি অ্যাপ্লিকেশন যা আপনার বন্ধুদের ভিজুয়াল অ্যাকশনের সুযোগ করে দেবে। অর্থাৎ, আপনার প্রোফাইলে এসে তারা আপনাকে জড়িয়ে ধরতে পারেন, পিঠ চাপড়ে দিতে পারেন, চাই কি কষে চড়-থাপ্পড়ও লাগাতে পারেন। অ্যাপ্লিকেশনটি ব্যবহার করলে আপনার প্রোফাইলে এ সব অ্যাকশনগুলো যোগ হয়ে যাবে।
এ্যাপ্লিকেশনটা ব্যবহার করতে এখানে ক্লিক করুন
এছাড়াও আরো নানাবিধ অ্যাপ্লিকেশনে ভরপুর ফেসবুক যা আপনি সার্চ করলেই খুঁজে পাবেন। তবে, সতর্ক থাকুন। না জেনেশুনে কোনো অ্যাপ্লিকেশনকে অ্যাক্সেস না দেয়াই বুদ্ধিমানের কাজ, কেননা, কিছু কিছু অ্যাপ্লিকেশন ক্ষতিকারকও হয়ে থাকে।

আপনার বন্ধুর ফেসবুক এর পুরো অ্যালবাম ডাউনলোড করুন তাও জিপ ফাইল আকারে কোন অ্যাড-ওন্স সফটওয়্যার ছাড়াই!!!


সবাইকে সালাম জানিয়ে আমার ৩য় ব্লগ টি শুরু করছি।আমার প্রথম ২টি ব্লগ ফেসবুক এর উপরে ছিল এইবার ও আমি ফেসবুক এর উপরেই ৩য় ব্লগ টি লিখছি।
ফেসবুক এ আমাদের বন্ধুর সংখ্যা যেমনি অগনিত তেমনি অগনিত আমাদের বন্ধুর ছবির সংখ্যা এবং অ্যালবাম সংখ্যা।প্রায়ই আমাদের বন্ধুরা তাঁদের বিভিন্ন ইভেন্ট এর ছবি আমাদের সাথে শেয়ার করে থাকে এবং ওইসব ছবির মাঝে থেকে যেইসব ছবি আমাদের ভাল লাগে তা আমরা আমাদের পিসি তে সেভ করে রাখি আর যদি পুরো অ্যালবাম ভাল লাগে তবে আমরা এক্সট্রা কোন অ্যাড-অন্স অথবা সফটওয়্যার এর মাধ্যমে অ্যালবাম গুলো সেভ করে রাখি।কিন্তু আমি আজ আপনাদের এমন একটি ওয়েবসাইট এর সাথে পরিছয় করিয়ে দেব যা দিয়ে আপনি আপনার বন্ধুর অথবা প্রিয় কোন পেজ এর ছবি ডাউনলোড করতে পারবেন তাও আবার একটি ফোল্ডার এর ভিতর জিপ ফাইল আকারে!তবে চলুন কথা না বারিয়ে কাজে চলে যাই।
১.প্রথমে এই লিঙ্ক টি থেকে ওয়েবসাইট টি ওপেন করুন।http://www.picknzip.com/
এরপর একদম উপরে দেকবেন নিচের ছবিটির মত Log With Facebook অপশন টি আছে।

এইবার অপশন টি তে ক্লিক করুন এইবার যেই বক্স টি আসবে তাতে আপনার আইডি এবং পাসওয়ার্ড দিন তারপর নতুন যেই উইন্ডো আসবে তাতে Allow বাটন এ ক্লিক করুন ব্যাস কানেক্ট হয়ে গেল! তারপর নিচের ছবি এর মত আপনি আপনার বন্ধুর তালিকা এবং পেজ এর তালিকা দেকতে পারবেন।এইবার এইখান থেকে কোন বন্ধুটির অ্যালবাম ডাউনলোড করতে চান তা সিলেক্ট করুন যেমন নিচের ছবির মত আমি আমার একজন বন্ধু কে সিলেক্ট করলাম।

এইবার এইখান থেকে কোন একটি অ্যালবাম সিলেক্ট করুন।অ্যালবাম এর সবগুলো ছবি Select All দিয়ে সিলেক্ট করুন তারপর নিচের ছবি টির মত ডাউনলোড অপশন পাবেন ওইখানে Download এ ক্লিক করুন।


তারপর নিচের ছবিটির মত দেকতে ২টি অপশন পাবেন যে কোন একটি তে ক্লিক করুন ব্যাস হয়ে গেল।
আজ তাহলে এই পর্যন্তই।সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন এবং পিসি হেল্পলাইন এর সাথেই থাকবেন।ধন্যবাদ(-_-)

এসে গেল ডেস্কটপ ফেসবুক মেসেঞ্জার(Official Release)



আসসালামুয়ালাইকুম।
পরম করুনাময় আল্লাহর নামে শুরু করছি।আল্লাহর অশেষ রহমতে সবাই ভালো আছেন।আজকে আবার আসলাম আপনাদের মাঝে ফেসবুকের নতুন একটি ফিচার নিয়ে।যা অনেকেরই অজানা।


সম্প্রতি নতুন বছরকে উদ্দেশ্য করেই ফেসবুক লাউঞ্ছ করেছে তাদের নিজস্ব ফেসবুক মেসেঞ্জার।আজকে এই সুন্দর একটি জিনিসের সাথে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দিব।
তবে ভিতরের কিছু ফিচারকে আমার নিজের কাছে খুব ভালো লেগেছে।ফেসবুকের চ্যাটে থাকতে হলে আমাদের কে বিভিন্ন থার্ড পার্টি চ্যাট এপ্লিকেশন ব্যাবহার করতে হয়যার ফলে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।লগ আউট হলে ও দেখা যায় অন্যরা আপনাকে অনলাইনে দেখছে।এছাড়া আরও বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখেছি ফেসবুকে বৃহত্তর হেল্পফুল গ্রুপ পিসি হেল্পলাইনে।


তাহলে কথা না বাড়িয়ে শুরু করছি।
এটাতে আপনি যেসব সুবিধা পাবেন:
১.ব্রাউজার ছাড়াই নরমালি ডেস্কটপে চ্যাট করতে পারবেন।
২.ফেসবুককে লাইভ দেখবেন ব্রাউজার ছাড়াই।
৩.বন্ধুদের চ্যাট বক্সে সার্চ করতে পারছেন।
৪.নোটিফিকেশন সমুহ পাচ্ছেন ডেস্কটপে।
৫.কে আপনাকে পারসোনালি মেসেজ দিলো তাও দেখছেন ডেস্কটপে।
৬.ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট দেখতে পারবেন ডেস্কটপেই।
৭.ডেস্কটপের ডান পাশে গেজেটের মতই রেখে দিতে পারবেন এই মেসেঞ্জার
৮.অবশেষে সব সময় ব্রাউজার ছাড়াই ফেসবুক কে ব্যাবহার করতে পারবেন।


কিভাবে ইন্সটল করবেনঃ
১. এটি ডাউনলোড করতে এই লিংকে  ক্লিক করুন।
২. সেটআপ ফাইল চালু করুন।


৩. অপেক্ষা করুন,সেটআপ ফাইল সরাসরি ডাউনলোড হচ্ছে।ইন্টারনেট কানেকশন বাধ্যতামূলক থাকতে হবে।
৪ .ইন্সটলেশন শেষে ফেসবুক মেসেঞ্জার চালু হলেই আপনাকে লগ ইন করতে বলবে।

৫. লগিন এ ক্লিক করলেই আপনার ডিফল্ট ব্রাউজারে চালু হবে লগ ইন করার জন্য।এবার নিচের ছবির মত keep me logged in এ ক্লিক করুন।

৬. লগ আউট হতে ডেস্কটপের সিস্টেম ট্রে থেকে ফেসবুক মেসেঞ্জারে রাইট বাটনে ক্লিক করে লগ আউট হতে পারেন।

৭. এখানে নিচে Dock To Right এ আপনি মেসেঞ্জার কে ডেস্কটপ গেজেটে রাখতে পারবেন।


যা কিছু সম্ভব নয় এই মেসেঞ্জারেঃ
১.ভিডিও কল এবং গ্রুপ চ্যাট
২.এটি শুধু মাত্র ফেসবুক অফিসিয়ালি সেটআপ ফাইল উইন্ডোজ সেভেনের জন্য প্রযোজ্য।এক্সপি বা অন্য কোন পুরাতন অপারেটিং সিস্টেম এ চলবেনা।
তাহলে উপভোগ করুন ফেসবুকের নতুন একটি ফিচার ফেসবুক ডেস্কটপ মেসেঞ্জার।
আমি আজ এখানেই বিদায় নিচ্ছি।সবাই ভালো থাকবেন।
আল্লাহ হাফেজ।

নেট স্পীড এর তালে তালে লাইট জ্বলুক কিবোর্ডে।

আজ আপনাদের একটি ছোট সফট উপহার দিবো। যা দিয়ে আপনি আপনার কম্পিউটার এর কীবোর্ড এ নেটওয়ার্ক এর সিগন্যাল দেখতে পাবেন। অর্থাৎ মোডেমের নেট সিগন্যাল অনুযায়ী আপনি আপনার কিবোর্ডে লাইট জ্বলতে দেখতে পাবেন।  এর জন্য আপনাকে এখান থেকে network-lights নামের সফটটি ডাউনলোড করে নিতে হবে। মাত্র ২৮১ কেবি। NetworkLights.exe তে ডাবল ক্লিক করুন এবং টাস্কবারে NetworkLights আইকন দেখতে পাবেন। তাতে রাইট বাটন ক্লিক করলে নিচের চিত্রের মত পাবেন।

এবারে আপনি Settings এ ক্লিক করে Num Lock,Caps Lock  ও  Scroll Lock যে কোনো একটি সিলেক্ট করে দিলেই, আপনার মোডেমের নেট স্পীড এর সাথে তাল রেখে লাইট জ্বলতে থাকবে। এটি উইন এক্সপি সহ সেভেনে ব্যবহার করা যাবে। আবার ইচ্ছে করলে আপনি Exit এ ক্লিক করে এই এ্যাপ্লিকেশন কে বন্ধ করে দিতে পারেন।
ধন্যবাদ

ডিলিট করে দিন শত্রুর ফেসবুক একাউন্ট!!!

BY  : Osama Bin Nabil  


আসসালামুয়ালাইকুম।
পরম করুনাময় আল্লাহর নামে শুরু করছি।আশা করছি সবাই ভালো আছেন।
আজকে দারুন একটি জিনিস নিয়ে হাজির হয়েছি আপনাদের কাছে।যা একটি অন্যায় কাজ বলতে পারেন।
আপনারা অনেকেই চান যে আপনার শত্রুর ফেসবুক একাউন্ট ডিলিট করে দিতে।কি চান না?
অবশ্যই চাইবেন যাদের চুলকানি আছে তারা।তাই একটি পোস্ট লিখতে বসে গেলাম।তবে…
১ম সাবধানতাঃএটা সম্পূর্ণ একটি শিক্ষার জন্যে লিখা।কারও ক্ষতির জন্যে না।কেউ যদি এটা করেন কারও ক্ষতির জন্যে তবে নিজ দায়িত্বে করবেন।এতে আমি কোন প্রকারের দায়ী থাকবো না।
যদি থাকি তবে আপনি এখনি এই পোস্ট Ignore করতে Leave করুন পেজ।আপনার আর পড়ার দরকার নেই।
যাক,কেউ রাগ করলে আমার কিছু যাবেনা আসবেনা।
২য় সাবধানতাঃ যেই একাউন্ট ডিলিট করে দিবেন তা আর কখনই ফেরত পাবেন না।
এই কাজটা করতে আপনাকে বেশ কিছু স্টেপ পার হতে হবে।কি সেই স্টেপ গুলো?
আসুন জেনে নিই।
কি কি লাগবে এই কাজ করতেঃ
১.যিনি ভিকটিম তার ফেসবুক প্রোফাইল লিঙ্ক।এটা আপনি সহজেই পাবেন।
২.ভিকটিমের ইমেইল আইডি,যেটা দিয়ে তিনি লগ ইন করতে ব্যাবহার করে।
৩.ভিকটিমের জন্ম তারিখ(তারিখ/মাস/বছর) যা তিনি প্রোফাইলে ব্যাবহার করেছে।
৪.ভিকটিমের ফেসবুক প্রোফাইলের নামের প্রথম এবং দ্বিতীয় অংশ দিয়ে একটি ফেইক ইমেইল আইডি বানাবেন ইয়াহু অথবা জিমেইল এ।
নিচের লিঙ্ক টি তে যান
http://www.facebook.com/help/identify.php?show_form=hack_nologin_access
এখানে আপনি এই ছবির মত দেখতে পাবেন।

এখন যা যা করনীয়ঃ
১.আপনি যেই ফেইক ইমেইল আইডি বানিয়েছিলেন তা উপরে দিন।
২.আপনার সমস্যার সমাধানের জন্যে ফেসবুক থেকে আপনি একটা ইমেইল পাবেন।আপনি সেই ইমেইলে রিপ্লাই দিবেন এভাবেঃ I cannot access my Facebook and even I cannot access my Email ID associated with this account.
এখানে আপনার কাছে ফেসবুক যেইসব ইনফরমেশন চাইতে পারে তা উপরের ১,২,৩ নং এ দেয়া আছে।
৩.এখন আপনার কাজ শুধু পাহারা দেওয়া যে ভিকটিম তার ফেসবুক একাউন্ট ওপেন করে কিনা।সে যদি ফেসবুক একাউন্ট ওপেন না করে তবে ফেসবুক থেকে আপনার কাছে সেই ফেইক ইমেইল আইডি তে একটি ইমেইল আসবে এভাবে “Are you access associated Email Account or not?” এখন আপনি আগের মত একই কথা লিখে রিপ্লাই দিন আবার।
৪.পরের দিন আপনি ফেসবুক থেকে ইমেইল পাবেন “your account has been Disabled” :-D
৫.এখন আপনার কাজ শেষ।কিন্তু আবারও বলছি যে,১ম এবং ২য় “সাবধানতা” ফলো করবেন দয়া করে।
তাহলে আমি আজ এখানেই বিদায় নিচ্ছি।
সবাই ভালো থাকবেন।
খোদা হাফেজ।

মোবাইলের ল্যাংগুয়েজ সমস্যা? 1 সেকেন্ড প্লিজ।

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ ওয়া বারাকাতুহু। কেমন আছেন সবাই ভালো নিশ্চই। আর সকলে ভালো থাকেন এটা আমিও কামনা করি। মোবাইল ছাড়া বর্তমান যুগ ভাবাই যায় না কি বলেন তাইতো? হ্যা তাই তবে যার যত সুবিধা তার তত অসুবিধাও আছে, তেমনি একটি সমস্যা হল মোবাইলের ল্যাঙগুয়েজ সমস্যা অনেক সময় মোবাইল চাপতে চাপতে ল্যাঙগুয়েজ চেঞ্জ হয়ে য়ায়। এখন যদি চেঞ্জ হয়ে আরবি ভাষা হয় তাহলে কেমন হবে,

আপনি কি সহজে আবার ইংরেজি ভাষায় ফিরে আসতে পারবেন? হ্যা অনেকে হয়ত পারবেন আবার অনেকে পারবেন না। তাই যারা পারবেন না তাদের জন্য আমার এই ছোট্ট টিপস। তবে এই টিপসের মাধ্যমে যে কোন ভাষা হতে ইংরেজিতে ফিরে আসতে পারবেন শুধু মাত্র “যে কোন চায়না মোবাইল” এবং “সিমেন্স মোবাইলে” কি ভাবে? যদি কখনও আপনার মোবাইলের ভাষা চেঞ্জ হয়ে যায় তাহলে *0000# প্রেস করে ডায়াল করুন দেখবেন এক সেকেন্ডের মধ্যে আবার ইংরেজি ভাষা এসে হাজির। বিশ্বাস না হলে ভাষা চেঞ্জ করে পরিক্ষা করে দেখুন। সবাইকে আবারো ধন্যবাদ জানিয়ে এখন কার মত বিদায় আল্লাহ হাফেজ।

কম্পিউটার shortcut-windows key

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ ওয়া বারাকাতুহু। কেমন আছেন সবাই ভালো নিশ্চই। আমরা কম্পিউটার ব্যবহারের সময় বিভিন্ন কমান্ড প্রয়োগ করি বিভিন্ন ফাংশনে ঢুকে আবার এই গুলোর shortcut ও আছে এই shortcut গুলো বিভিন্ন জায়গা হতে সংগ্রহ করে আজ আজ windows key এর কিছু  পোষ্ট করলাম

এগুলো অনেকেই জানেন আবার অনেকের কাছে অজানা তাই যারা জানেন না তাদের জন্য এগুলো দিলাম। আর এ গুলো ভালো ভাবে বোঝার জন্য ইংরেজিতে লেখা হল-
1. Windows+Break: To view the system properties.
2. Windows+R: To open Run command.
3. Windows+U: Utility configuration to change any configuration.
4. Windows+L: To log off the computer.
5. Windows+E: To open my computer.
6. Windows+F: To search any file.
7. Windows+M: To minimize the window.
সবাইকে আবারো সালাম ও শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের মত বিদায় নিচ্ছি আল্লাহ হাফেজ

মোবাইল থেকে ইউটিউবের ভিডিও নামান কোনো সফটওয়্যার ছাড়াই!!

সময়ের কারণে হোক কিংবা হোক অলসতার অলসতার কারণে, কোনো ভাবেই আমার পিসির সামনে বেশিক্ষন বসে থাকতে ইচ্ছে করে না। আর তাই সারাদিনের যাবতীয় ছোট-খাটো কাজ সমূহ এবং নেট ব্রাউজিং আমি মূলত মোবাইলের মাধ্যমেই করার চেষ্টা করে থাকি। আমি নকিয়ার C5-00 হ্যান্ডসেট ব্যবহার করি। যার সফটওয়্যার ভার্সন হল (S60v3)। অর্থাৎ, হ্যান্ডসেটটি খুব বেশি দামি নয়। আর একারণেই মোবাইলে ইউটিউবের ভিডিও সুন্দর ভাবে দেখার সুযোগ পেলেও প্রয়োজন বোধে তা নামাতে (ডাউনলোড করতে) পারি না। আর তাই খুঁজতে লাগলাম কী করে এই সমস্যার সমাধান করা যায়। অবশেষে খুঁজতে খুঁজতে পেয়েও গেলাম একটি সুন্দর সমাধান। সমাধানটি যে আপনাদেরও কাজে লাগবে এই ব্যাপারে আমি খুবই আশাবাদী। আর পদ্ধতিটিও বেশ সহজ। কারণ, বিগত ৩-৪ মাস ধরে আমি এই পদ্ধতিতে ইউটিউবের বিভিন্ন ভিডিও নিজের মোবাইল থেকেই ডাউনলোড করে আসছি। তো চলুন দেখে নিই কীভাবে কী করতে হবে -
 প্রথমে আপনার মোবাইল থেকে এখানে ক্লিক  করে নিচের সাইটটিতে প্রবেশ করুন।
১. এখন Download Youtube Video নামে যেই বক্স আছে সেখানে আপনার পছন্দের ইউটিউব ভিডিও’র লিংকটি লিখুন বা কপি-পেস্ট করুন। তারপর Download বাটনে ক্লিক করুন।

২. এখন নতুন যেই পেজটি আসবে সেখানে আপনি ভিডিওটি ডাউনলোড করার ৩টি অপশন/ফরম্যাট পাবেন। এগুলো হল – 1. Flv Low Quality 2. Flv High Quality এবং 3. Mp4 High Quality

এখান থেকে যেই ফরম্যাটের ভিডিও আপনি নামাতে চান তার পাশের Download এ ক্লিক করলেই সেটি আপনার মোবাইলে ডাউনলোড হতে থাকবে।

৩. সব ঠিক থাকলে নিচের ছবিতে দেখুন কীভাবে ভিডিওটি ডাউনলোড হচ্ছে। ব্যাস, আপনার আর কোনো কাজ নেই। এবার চাইলে ভিডিওটি ডাউনলোডে দিয়ে আপনি নাকে তেল দিয়ে ঘুমিয়ে পরতে পারেন!!

বিঃদ্রঃ এখানে আমি যেই সাইটির লিংক দিলাম সেখান থেকে যে আপনি কেবল মোবাইলে ইউটিউবের ভিডিও নামানোর সুযোগ পাবেন তা কিন্তু নয়। চাইলে যেকোনো ভিডিও সার্চ করা এবং উক্ত সাইট হতেই বিভিন্ন নাটক-সিনেমা ডাউনলোড করার সুবিধাও পাবেন।

বৃহস্পতিবার, ১২ জানুয়ারী, ২০১২

How To Hack A Facebook Account Without Ever Knowing The Password

Use Facebook? Want it to be safe and protected? I am sure you’ve already heard countless times that in order to keep your Facebook account (or all other accounts you may have) secure is to choose a strong password.
You might have used a service like Strong Password Generator or something similar to pick a nice long password with a confusing combination, a ton of symbols and numbers. This sounds foolproof right?
What if I told you you’re wasting your time? What if I told you that if I wanted too I could go and hack into your Facebook, or any other of your accounts in a matter of seconds? Scary stuff, huh?
Every second people are getting their accounts broken into by not just hackers but normal people. How is this possible?

How To Hack Any Account In Seconds


Let me introduce you to a Firefox addon called FireSheep. What FireSheep does is it hi-jacks other peoples session and lets you use it. For instance close to all sites on the web store cookies on their servers.  Now I am not talking about the chocolate chip type of cookies. Nope, these cookies save your preferred settings for sites, while other cookies have your username and password on them.
fire sheep 1 300x181 How To Hack A Facebook Account Without Ever Knowing The Password
To break into someones account just open up FireSheep, click ‘Start Capturing’ and it will list all the users in your network that are currently logged on. For instance sites like GMail, Yahoo and Facebook will most likely appear.
So all you would have to do to is double click on a name or icon in FireSheep and I can access your account. All I did was steal your cookies and tricked the site into allowing me to log in.
From here I can do what ever I want. Post on your wall, message someone, or if I wanted even change your password. All this without me ever knowing what your password was and without leaving a trace.
fire sheep 2 300x181 How To Hack A Facebook Account Without Ever Knowing The Password
Now before you go bashing on FireSheep, the creator of made it to warn sites like Facebook to cover holes in the sites and to stop HTTP session hi-jacking. Even though people might use it for wrong, that was not the original intention for it.

How To Protect Yourself



Like I said people will use FireSheep for the wrong things. So how do you protect yourself?
These is a Firefox addon called HTTPS Everywhere which encrypts your connection. For instance when you visit websites you are visiting them unencrypted or unprotected. This is because your visiting sites using HTTP.  But, for example  on websites where you have to enter private info (e.g Credit Cards, Social Security) they change HTTP to HTTPS.
What this basically means is that no one will be able to steal your info because its secure and encrypted.
Hopefully that all made sense, if not ask me your questions in the comment section below.

Conclusion



Now you know how to hack a Facebook account and how to protect yourself. Keep note that FireSheep does not limit itself to only FB so make sure to install the HTTPS Everywhere addon to make sure your everything’s good.
Remember if you have any questions, please ask away in the comments below!

রবিবার, ১ জানুয়ারী, ২০১২

অভ্র ব্যবহার করে যে কোন ছবিতে ঝকঝকে বাংলা লেখুন (সাদা কোন ব্যাকগ্রাউন্ড ব্যাতীতই)!!


ডিসেম্বর 29, 2011

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। আসসালামু আলাইকা আইয়্যুহান নাবিয়্যু ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।




কম্পিউটারকে নির্দেশ প্রদানের জন্য ব্যবহৃত বাইনারি কোড প্রধানত তিন প্রকার, ASCII, EBCDIC, UNICODE. এগুলোর মধ্যে ইউনিকোড  সর্বাশেষ ও সর্বাধুনিক, যার বিশেষত্ব হচ্ছে এটি ১৬ বিটের এবং সমর্থন করে বিভিন্ন ভাষা, অক্ষর আর সিম্বল।
অভ্র হচ্ছে এমনই ইউনিকোড ভিত্তিক একটি টাইপিং সফটওয়্যার, এর মাধ্যামে বাংলা টাইপিঙের জন্য প্রদত্ত ফোনেটিক অপশনটির কোন জবাব নেই, লা জবাব যাকে বলে এক কথায়। কম্পিউটারে, বিশেষ করে ইন্টারনেটে বাংলা লেখা প্রচলনের যে বিপ্লব প্রত্যক্ষ করছি, তা এই অভ্রের কারনে বললেও ভুল হবেনা। তবে ছবিতে বাংলা লেখার ক্ষেত্রে অভ্র প্রায় শতভাগ ব্যর্থ! দোষটা অভ্রের নয় যদিও, ছবি এডিটিং সফটওয়্যার গুলোর। মাইক্রোসফট উইন্ডোজের বিল্ট ইন পেইন্টিং বাদে বেশিরভাগ ছবি এডিংটিং সফটওয়্যার গুলো, অন্তত আমি আজ পর্যন্ত যতগুলো দেখেছি, সেগুলোর কোনটিই ইউনিকোড ভিত্তিক টাইপিং সমর্থন করেনা, সেই পুরোন অ্যাসকি নিয়েই পরে আছে।

এখন ভেবে দেখুন ব্যাপারটা, আপনার টাইপিং সফটওয়্যার ইউনিকোড ভিত্তিক, পক্ষান্তরে ছবি এডিটিং সফটওয়্যার গুলো অ্যাসকি ভিত্তিক, এই দুয়ের মধ্যে সমন্বয় ঘটিয়ে অভ্র দিয়ে ছবি এডিটিং সফটওয়্যারের সাহায্যে কোন ছবিতে বাংলা লিখবেন কীভাবে? বেশ চিন্তার বিষয় বলেই তো মনে হচ্ছে!

তবে দুটো কথা বলে নিচ্ছি। মাইক্রোসফট উইন্ডোজের বিল্ট ইন পেইন্টার দিয়ে অভ্রর সাহায্যে বাংলা লেখার কথা বলছিনা আমি এখানে, বলা উচিতও না। কারন এভাবে বাংলা লিখতে গেলে সাদা রঙের আয়তকার ব্যাকগ্রাউন্ড পরে যায় ছবির উপর, ভয়াবহ রকমের বিশ্রী লাগে যা দেখতে। আর দ্বিতীয় কথা, আমি অ্যাডোবি ফটোশপ সিএস ফাইভ ব্যবহার করি। এটি দিয়েও অভ্রর সাহায্যে বাংলা লিখা যায়, তবে অক্ষরগুলো আগপিছু হয়ে যায়, এই আরকি! আমার নিজের নাম শত চেষ্টা করেও তারেক  লিখতে পারলাম না, তারকে হয়ে যায় বারবার।

কথা আর না বাড়িয়ে চলুন শুরু করে দেই কাজ। কাজের জন্য লাগবে:
১. মাইক্রোসফট অফিস ওয়ার্ড।
২. PDF Maker.
৩. অ্যাডোবি ফটোশপ কিংবা যে কোন PDF to Image converter.

প্রথম ধাপঃ
মাইক্রোসফট অফিস ওয়ার্ড ওপেন করুন। যেই ছবিটির ওপর লিখতে চান সেটি কপি করে এখানে পেস্ট করে দিন। ছবিটিকে চারপাশ থেকে টেনে গোটা মাইক্রোসফট অফিস ওয়ার্ডের সাদা পেইজটিকে ঢেকে দিন। কি, পারছেন না তো? ডানে টানলে বামে কমে যায়, উপরে টানলে নিচে, তাই কি? এভাবে নয়। ছবিটির ওপর মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে “Text Wrapping” অপশন থেকে “Behind Text” নির্বাচন করুন ।



এবার ছবিটিকে টেনে বড় করুন, হয়ে যাবে।



ছবির যে কোন জায়গায় বাংলা লিখতে Tab, Spacebar, Enter এই তিনটি কী’র সদ্ব্যবহার করুন।  আপনি ফন্টের কালার-সাইয পরিবর্তন, বোল্ড, ইটালিক করন সহ মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের সাধারন ফরম্যাটিং অপশনের সমস্ত সুবিধাই পাচ্ছেন এখানে। Ctrl+D চেপে ফরম্যাট অপশনে প্রবেশ করুন।

কাজ শেষ হলে ডকুমেন্টটিকে Save করুন।  Save করা হয়ে গেলে ডকুমেন্টটিকে Close না করে মাইক্রোসফট অফিস ওয়ার্ডের কোন Built-in PDF Extension এর সাহায্যে সরাসরি সেটিকে PDF ফরম্যাটে পাবলিশ করে ফেলুন।  একথা বলছি কারন, ধরুন আপনার কম্পিউটারের অভ্রতে Default বাংলা ফন্ট হিসেবে আছে Siyam Rupali, আপনি Ekushey Puja ফন্ট ব্যবহার করে ছবিতে বাংলা লিখলেন। কিন্তু ডকুমেন্টটিকে Save করার পর Close করে নতুন করে  Open করা মাত্রই ছবিতে লিখা আপানার বাংলা ফন্ট স্বয়ংক্রিয় ভাবে Siyam Rupali হয়ে যাবে। ছবিতে কাজ শেষ  হয়ে গেলে আপনি ডকুমেন্টটিকে মাইক্রোসফট অফিস ওয়ার্ড থেকে সরাসরি PDF ফরম্যাটে পাবলিশ করলে এই সমস্যায় পরবেন না। তবে আপানি যদি ছবিতে Default ফন্ট ছাড়া অন্য কোন ফন্ট ব্যবহার না করে থাকেন, তবে Save করে পরবর্তীতে যেকোনো সময় PDF ফরম্যাটে পাবলিশ করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে আর Built-in PDF Extension এর প্রয়োজনীয়তা নেই, ইউনিকোড সমর্থন করে এমন যেকোনো PDF Maker Software দিয়েই তখন কাজ চালানো সম্ভব। ইন্টারনেটে তো এমন শতশত PDF Maker Software আছে।
মাইক্রোসফট অফিস ওয়ার্ডের একটি Built-in PDF Extension হচ্ছে “Save As PDF and XPS’’, ছোট্ট সফটওয়্যারটি ইন্সটল করুন, আর কোন ওয়ার্ড ডকুমেন্টকে Save করবার সময় Save As থেকে PDF নির্বাচন করুন। ব্যাস,  হয়ে যাবে PDF।  ডাউনলোড লিঙ্ক (৫৩০ কিলোবাইট):
http://www.mediafire.com/?46q19ilfqgse7ai

এই ব্যপারে বিস্তারিত জানতে আমার আগের পোস্টটি দেখুন।

দ্বিতীয় ধাপঃ
  • তৈরিকৃত PDF টি অ্যাডোবি ফটোশপ দিয়ে Open করুন।
  • File> Save as>Format থেকে JPEG নির্বাচন করে Save করুন.

হয়ে গেলো কাজ!




অ্যাডোবি ফটোশপ না থাকলে যে কোন PDF to Image converter সফটওয়্যার দিয়েও দ্বিতীয় ধাপটি সম্পন্ন করা যাবে। এমনি একটি PDF to Image converter সফটওয়্যার হচ্ছে PDFZilla। ৭ মেগাবাইটের এই সফটওয়্যারটি দিয়ে যেকোনো PDF কে আরও পাঁচটি ফরম্যাটে রুপান্তর করা যায়। ডাউনলোড লিঙ্কঃ
http://www.mediafire.com/?37007wv3clfmw6p
সিরিয়াল কী ভেতরেই আছে।
কেমন লাগলো তা জানাতে ভুলবেননা। সহজ, আপনারা অনেকেই এইভাবে ছবিতে বাংলা লিখে থাকেন। তবে যারা জানেনা তাদের জন্য এই পোস্ট।

ছোট্ট একটি এক্সটেনশনের সাহায্যে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, পাওারপয়েন্ট, এক্সেল ইত্যাদি থেকে এখন সহজেই তৈরি করুন PDF !!


বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। আসসালামু আলাইকা আইয়্যুহান নাবিয়্যু ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,

শিরোনাম দেখেই বুঝতে পেরেছেন কি নিয়ে আজ আমার দ্বিতীয় পোস্ট।  এই ব্যাপারে আগে কেউ এখানে লিখে থাকলে আমি অত্যন্ত দুঃখিত।

প্রথম কথা, PDF কী। Portable Document File বা  PDF, হচ্ছে কোন ওয়ার্ড ডকুমেন্টকে পাবলিশ করবার একটি ফরম্যাট।
মাইক্রসফট ওয়ার্ডে কাজ করে আমারা সাধারনত DOC/DOCX ফরম্যাটে সেই ডকুমেন্টকে সংরক্ষন করে থাকি। এখানে মনে রাখার ব্যাপার, আমরা সেই ডকুমেন্টকে শুধু সংরক্ষন করছি মাত্র, পাবলিশ করছিনা কিন্তু।  এমন কি, সেই ডকুমেন্টকে প্রিন্ট করবার সময়েও আমরা সেটিকে পাবলিশ না করে সরাসরি মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের DOC/DOCX  ফরম্যাটে থাকা অবস্থা থেকেই প্রিন্ট করে ফেলি। কোন ডকুমেন্টকে সফটকপি অথবা হার্ডকপি হিসেবে পাবলিশ করার জন্য একটি ফরম্যাট হচ্ছে এই PDF।

PDF  তৈরির জন্য অনলাইনে অনেক ভারি ভারি সফটওয়্যার দেখে থাকবেন,  ৪ মেগাবাইট কিংবা ৪০ মেগাবাইট।  ডাউনলোডে যেমন ঝামেলা, ভারি ভারি সফটওয়্যার ইন্সটলের ফলে রেজিস্ট্রি আর হার্ড ডিস্কের ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা।  চলুন, এতসব ঝামেলা না করে হাল্কার ওপর কাজ সেরে ফেলি। বেশি কিছুনা, “Save As PDF and XPS” – ১ মেগাবাইটেরও কম ছোট্ট সফটওয়্যারটি ইন্সটল করুন, আর কোন ওয়ার্ড ডকুমেন্টকে Save করবার সময় Save As থেকে PDF নির্বাচন করুন। ব্যাস,  কাজ শেষ।  আপানকে আর কোন সফটওয়্যারও ওপেন করতে হবেনা, মাইক্রোসফট অফিস ওয়ার্ড, পাওারপয়েন্ট, এক্সেল ইত্যাদিতে  বিল্ট ইন এক্সটেনশন হিসেবে থাকবে PDF or XPS ফরম্যাটটি। এতে Optimize অপশনও আছে, STANDARD for Printing, এবং MINIMUM SIZE for Online Publishing.
ডাউন লোড লিঙ্কঃ (৫৩০ কিলোবাইট)
http://www.mediafire.com/?46q19ilfqgse7ai

***Microsoft Office 2003 সাপোর্ট করবে না। এর পরবর্তী ভার্শন গুলোর জন্য প্রযোজ্য।***